Probashirkantho
ঢাকারবিবার , ১৩ এপ্রিল ২০২৫
  1. অর্থনীতি
  2. আন্তর্জাতিক
  3. ইসলাম
  4. খেলাধুলা
  5. জাতীয়
  6. টপ নিউজ
  7. প্রবাস জীবন
  8. ফিচার
  9. বিনোদন
  10. রাজনীতি
  11. লাইফস্টাইল
  12. লিড নিউজ
  13. শিক্ষাঙ্গন
  14. সারাদেশ
  15. সাহিত্য
আজকের সর্বশেষ সবখবর

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ শিক্ষার্থীদের জন্য উন্মুক্ত হলো সুইমিংপুল

অনলাইন ডেস্ক:
এপ্রিল ১৩, ২০২৫ ৫:৪৩ অপরাহ্ণ
Link Copied!

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের সব শিক্ষার্থীকে সাঁতার শেখাতে সুইমিংপুল উন্মুক্ত করা হয়েছে।

রোববার (১৩ এপ্রিল) স্কুলের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও বসুন্ধরা গ্রুপের কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্সের সুইমিংপুলের পানিতে ঢেউ তোলেন শিক্ষার্থীরা।

শুরুতে স্কুলের সাঁতার প্রশিক্ষক ও জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত সাঁতারু প্রমি আক্তার ও সেতু আক্তার পুলের পানিতে তাদের নৈপুণ্য প্রদর্শন করেন। এরপরই শিক্ষার্থীরা ঝাপিয়ে পড়েন পানিতে। সাঁতার পরিচালনা করেন স্কুলের সহকারী ক্রীড়া শিক্ষক ও জাতীয় পর্যায়ের সাবেক তারকা অ্যাথলেট জাকিয়া সুলতানা সুবর্ণা।

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আনিছুর রহমান বলেন, আমাদের একাডেমিক কার্যক্রমে এক্সট্রা কারিকুলাম অ্যাক্টিভিটিসকে অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়েছি। বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান খেলাধুলার ব্যাপারে খুবই আগ্রহী। তিনি এখানে খেলাধুলার নানা সুযোগ করে দিয়েছেন। স্কুলের সব বাচ্চাকে সাঁতার শেখাতে বলেছেন। এখানে বিকেএসপি থেকে দক্ষ ও অভিজ্ঞ ইন্সট্রাক্টর এনেছি, যাদের জাতীয় পর্যায়ে অনেক অর্জন আছে। আমাদের প্রতিটা শিক্ষার্থী বিনামূল্যে আন্তর্জাতিকমানের সুইমিংপুলে সাঁতার শেখার সুযোগ পাবে। সেই যাত্রা শুরু হলো। এটা বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যানের পক্ষ থেকে সব শিক্ষার্থীর জন্য উপহার। পরবর্তীতে আরও চমক আছে।

অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী ইস্রাফিল হাসান বলেন, স্কুলে এসে সাঁতারের সুযোগ পাওয়া অন্যরকম অভিজ্ঞতা। আগে কোনো স্কুলে পাইনি।

দুইবার সুইমিংপুলের এপাশ-ওপাশ পাড়ি দিয়ে উঠে শিক্ষার্থী আহনাফ হোসেন বলেন, আমরা যারা সাঁতার জানি, তারা সবাই সাঁতার কেটেছি। ছোটখাটো একটা প্রতিযোগিতা হয়েছে। এখন থেকে নিয়মিত সাঁতার কাটতে পারব, আরও দক্ষতা অর্জন করতে পারব, এটা ভেবেই ভালো লাগছে। 

প্রশিক্ষক প্রমি আক্তার বলেন, আমি বিকেএসপির শিক্ষার্থী ছিলাম। জাতীয় পর্যায়ে সিনিয়র ও জুনিয়র দুই ক্যাটাগরিতে পদক পেয়েছি। বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ আমাকে প্রশিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে। আমার সর্বোচ্চ চেষ্টা থাকবে শিক্ষার্থীদের ভালোভাবে সাঁতার শেখানোর, যাতে তারাও বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে পদক আনতে পারে। বিকেএসপি’র সাবেক শিক্ষার্থী ও জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত সাঁতারু সেতু আক্তার বলেন, আমি ময়মনসিংহ ক্যাডেট গার্লস কলেজে শিক্ষার্থীদের সাঁতার শেখাতাম। সেখান থেকে এখানে প্রশিক্ষক হিসেবে যোগদান করেছি। স্কুলের সব শিক্ষার্থীকে সাঁতারে ভালো অবস্থানে নিয়ে যাওয়াই লক্ষ্য।