হজের শাব্দিক অর্থ ‘জিয়ারতের সংকল্প’। হজ ফরজের জন্য শারীরিক ও আর্থিক সামর্থ্য থাকা জরুরি। মহান রাব্বুল আলামিন আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি অর্জন ও সান্নিধ্য পাওয়ার উদ্দেশ্যে মুসলমানরা পবিত্র কাবা তাওয়াফ বা জিয়ারতের সংকল্প নিয়ে ছুটে আসে বলেই এর নাম রাখা হয়েছে হজ।
হজ ইসলামের পঞ্চস্তম্ভের একটি এবং অকাট্য একটি ফরজ ইবাদত। আল্লাহ তাআলার সান্নিধ্য লাভের এক মহামিলন অনুষ্ঠান। হজের এ বিধানটি বিশ্ব-ভ্রাতৃত্বের উৎকৃষ্ট নিদর্শন।
হজ পূর্ববর্তীকালের সব গুনাহ মুছে দেয়
হজ পূর্ববর্তীকালের সব গুনাহ মুছে দেয়। আবু হুরায়রা (রা.) বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, ‘যে ব্যক্তি হজ করে আর তাতে কোনোরূপ অশ্লীল ও অন্যায় আচরণ করে না তার পূর্ববর্তী গুনাহসমূহ ক্ষমা করে দেওয়া হয়’। (সুনানে তিরমিজি: ৮১১)