জেলার দুমকি উপজেলায় গণঅভ্যুত্থানে শহীদের পরিবারের কলেজপড়ুয়া একটি মেয়ে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। এ পরিবারের পাশে দাঁড়িয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মিলনায়তনে বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য হাসান মামুন, জেলা বিএনপির সদস্য মোশতাক আহমেদ পিনু, অ্যাডভোকেট মজিবুর রহমান টোটনসহ বিএনপি ও এর বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এসময় মেয়েটির মা, বোন, চাচা ও মামার সঙ্গে কথা বলে তারেক রহমান তাদের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দেন, আশ্বাস দেন আইনি সহায়তা দেওয়ার।
তিনি স্থানীয় বিএনপি নেতাদের দ্রুততম সময়ের মধ্যে আইনি সহায়তা নিশ্চিত করার নির্দেশনা দেন এবং ভুক্তোভোগীর পরিবারকে ন্যায়বিচার পেতে সর্বাত্মক সহায়তা করার আহ্বান জানান।
এ ঘটনায় বিএনপি নেতারা দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন এবং প্রশাসনকে নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে দ্রুত বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানান।
গত মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) সন্ধ্যায় দুমকি উপজেলার একটি ইউনিয়নে রাস্তা থেকে তুলে নিয়ে ওই কলেজছাত্রীকে সংঘবদ্ধভাবে ধর্ষণ করা হয়।
ধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্তরা হলেন-পাঙ্গাশিয়া ইউনিয়নের আলগী গ্রামের মামুন মুন্সির ছেলে সাকিব মুন্সি এবং সোহাগ মুন্সির ছেলে সিফাত মুন্সি।
তাদের মধ্যে প্রধান অভিযুক্ত সিফাত মুন্সিকে (১৯) পটুয়াখালী জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
শুক্রবার (২১ মার্চ) ভোর ৫টায় পিরোজপুর জেলার নাজিরপুর থেকে তাকে আটক করা হয়েছে বলে গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. সাজেদুল ইসলাম।